Header Ads

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই। ১২ ঘন্টায় জন্মনিবন্ধন হাতে পাবেন সারা বাংলাদেশ

Category: টেকনোলজি

Health tips  ব্লগ ওয়েবসাইটের” টেকনোলজি” ক্যাটাগরিতে আপনাকে স্বাগতম।

আপনি আমাদের এই ওয়েবসাইটের “টেকনোলজি” ক্যাটাগরি থেকে সব ধরণের টেকনোলজি সম্পর্কিত সকল নতুন নতুন তথ্য সহকারে সকল খুঁটিনাটি বিষয় জানতে পারবেন।

আপনাদেরকে বাংলা ভাষায় সকল ধরনের সঠিক তথ্য দেওয়াই আমাদের মূল লক্ষ্য।

Online Birth Certificate Check.অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই । 

আপনার জন্ম নিবন্ধনে ভুল আছে সংশোধন করতে চান যেকোনো সমস্যার জন্য অথবা নতুন জন্ম নিবন্ধন করতে চান মাত্র 12 ঘণ্টায় পেয়ে যাবেন যোগাযোগ =01891805778

জন্ম নিবন্ধন যাচাই-আজকের এই পোস্টটিতে আলোচনা করা হয়েছে- জন্ম তারিখ দিয়ে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই এবং অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করবেন কিভাবে সে বিষয়ে বিস্তারিত।


জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড করুন ৫ মিনিটে-নতুন নিয়মে

এছাড়াও আপনি এই পোস্টে যানতে পারবেন?অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই,জন্ম তারিখ দিয়ে জন্মনিবন্ধন যাচাই,জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি Bangladesh,জন্ম নিবন্ধন চেক,জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট,জন্ম নিবন্ধন যাচাই  অনলাইন চেক apps,জন্ম নিবন্ধন সংশোধন,জন্ম নিবন্ধন সনদ  ডাউনলোড,নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন,জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ,জন্ম নিবন্ধন নতুন লিংক,জন্ম নিবন্ধন হারিয়ে গেলে করণীয়তাই আশা করছি এই পোস্টি আপনার উপকারে আসবে।ইনশাল্লাহ।অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই

জন্ম নিবন্ধন কি? What is birth registration?

জন্ম নিবন্ধন কি? জন্ম নিবন্ধনের কাজ কি? এই বিষয়ে আমরা যারা এই পোস্টটি পড়তে শুরু করেছি তারা কমবেশি অনেকেই জানি, তবুও একটু সংক্ষেপে আমি বলছি-জন্ম নিবন্ধন হচ্ছে এমন একটি নিবন্ধন, যাহা আমরা যারা বাংলাদেশের নাগরিক, তাদের প্রতিটি ছেলে অথবা মেয়ে সন্তান জন্মগ্রহণ করার পরে বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত নিয়ম অনুসারে,সেই সন্তানের যে নিবন্ধন করা হয় তাকেই জন্ম নিবন্ধন বলে।  এজন্য আপনার সন্তানের যদি এখনও জন্ম নিবন্ধন না করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন করুন।


জন্ম নিবন্ধনের কাজ কি?

বর্তমানে জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট অর্থাৎ আপনার বার্থ সার্টিফিকেট দিয়ে অনেক ধরনের কাজের ক্ষেত্রে  ব্যবহার হয়ে থাকে।



জন্ম নিবন্ধন সনদ এখন আমাদের ভোটার আইডি কার্ডের মতই বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি এবং ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়ে থাকছে।


যেমন আপনি এবং আপনার সন্তানকে যদি কোনো ভালো স্কুলে ভর্তি করতে চান? সে ক্ষেত্রে আপনার সন্তানের অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট প্রয়োজন পড়ে থাকবে।


আর এই জন্ম সনদপত্র ছাড়া আপনি আপনার সন্তানকে কখনোই স্কুলে ভর্তি করতে পারবেন না।


বিভিন্ন রকম চাকুরির ক্ষেত্রে এই জন্ম সনদ প্রয়োজন পড়ে থাকে। আপনার যদি ভোটার আইডি কার্ড না থেকে থাকে, তাহলে অবশ্যই আপনার জন্ম সনদ টি প্রয়োজন পড়বে।


মোবাইল কোম্পানির সিম কেনা থেকে শুরু করে বিভিন্ন রকম ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট করা এবং অন্যান্য সরকারি এবং বেসরকারি কাজের ক্ষেত্রে আপনার জন্ম সনদের প্রয়োজন পড়বে।


মোটকথা জন্ম সনদপত্র আপনার এবং আপনার সন্তানের বাংলাদেশের একটি নাগরিক পরিচয় পত্র।


বর্তমানে এই জন্ম সনদপত্র পাওয়া আমরা অনেকেই মনে করি অনেক কঠিন, তবে আমি বলছি এই  জন্ম সনদ পাওয়া খুবই সহজ একটি কাজ এবং সেটি ঘরে বসেই খুব সহজেই তৈরি করে নেওয়া যায়।


Table of Contents

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই-Online Birth Certificate Check

জন্ম নিবন্ধন যাচাই  অনলাইন চেক apps

জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই

জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট

জন্ম নিবন্ধন সনদ  ডাউনলোড

জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই-Online Birth Certificate Check

এই লিং https://bdris.gov.bd/br/application

একটা সময় ছিল এই জন্ম সনদ পত্র পাওয়ার জন্য অনলাইনে কোন কার্যক্রম ছিলনা এবং এটি পাওয়ার জন্য চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে গিয়ে চাইলেই এটি 5 মিনিটের মধ্যে তারা আপনার সন্তানের এবং আপনার জন্ম সনদপত্র টি দিয়ে দিতো।


কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশে ডিজিটাল হওয়ার লক্ষ্যে কাজ করার ক্ষেত্রে, বিভিন্ন রকম সরকারি কাজগুলি অনলাইন ভিত্তিক করে ফেলেছে এবং এখন আমরা জন্ম নিবন্ধন অনলাইন ঘরে বসেই করে ফেলতে পারি।



তবে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন অ্যাপ্লিকেশন জমা দেওয়ার পরে, কিভাবে ঘরে বসে আপনার জন্ম নিবন্ধন যাচাই করবেন এবং আপনার যেকোন প্রয়োজনে জন্মনিবন্ধনের সব নাম, ঠিকানা, এড্রেস সরকারের সব কিছু কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে দেখবেন? সে বিষয়টি আমি আপনাদেরকে step-by-step ছবিসহ জানিয়ে দিবো।


নতুন নিয়মে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম

এছাড়াও আপনি চাইলে আপনার হাতে থাকায় স্মার্টফোনের মাধ্যমে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে পারবেন।


এর জন্য আপনাকে প্রথমে যে কাজটি করতে হবে,ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন কার্ড যাচাই করতে?আপনার মোবাইলের গুগল ক্রম ব্রাউজার টি ওপেন করুন। অনলাইন বার্থ সার্টিফিকেট ভেরিফাই করতে এই অ্যাড্রেসে ক্লিক করুন এবং ওয়েব সাইটটি ভিজিট করুন।

এরপরে আপনার সামনে ওয়েবসাইটের হোমপেজটি ওপেন হয়ে যাবে এবং সেখানে আপনি দেখতে পাবেন আমাদের নিচের ছবির মত লিখা আছে “জন্ম নিবন্ধন তথ্য যাচাইয়ের জন্য 17 অংকের জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ও জন্মতারিখ প্রবেশ করুন“।

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই

,

এখন আপনি “birth Registration Number” লেখার নিচের খালিঘর এ আপনার জন্ম নিবন্ধন এর নাম্বারটি প্রদান করুন।

এরপরে নিচের দিকে দেখুন Date of Birth (yyyy-mm-dd) লেখার নিচের খালিঘর এ আপনার জন্ম নিবন্ধনে যে তারিখ দেওয়া আছে সেই তারিখ টি লিখুন।

এবং ক্যাপচা আকারে কিছু প্রশ্ন সেখানে দেয়া থাকবে, তার নিচে “The Answer is” এই ঘরে আপনি  উত্তরটি লিখুন।

ব্যাস আপনার কাজ শেষ আপনি নিচের দিকে দুটি অপশন পাবেন একটি সার্চ (Search) এবং অন্যটি কিলিয়ার(Clear) আপনি সার্চ অপশনটি তে চাপ দিন অথবা ক্লিক করুন।

উপরের সকল তথ্য যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে,তাহলে আপনার সামনে আপনার জন্ম নিবন্ধনের অনলাইন কপি টি নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন,আর যদি আপনার সামনে সবকিছু ঠিক থাকা সত্ত্বেও আপনার জন্ম নিবন্ধন কপিটি না আসে, তাহলে বুঝে যাবেন আপনার জন্ম নিবন্ধন কপিটি এখনো অনলাইনে অন্তর্ভুক্ত হয় নাই।


জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের নতুন নিয়ম

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই 1

জন্ম নিবন্ধন যাচাই  অনলাইন চেক apps

অনেকেই আমরা প্রশ্ন করে থাকি? জন্ম নিবন্ধন যাচাই অনলাইন কপি কি আসলে কোন মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে হয়ে থাকে কিনা? হ্যাঁ আপনি চাইলে আপনি আপনার স্মার্টফোনের গুগল প্লে স্টোরে থেকে অথবা অন্য মাধ্যমে থেকেও “অনলাইন জন্ম নিবন্ধন চেক অ্যাপস“ এর মাধ্যমে উপরের দেওয়া এই নিয়ম অনুসরণ করে আপনি খুব সহজেই ঘরে বসে আপনার মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মুহূর্তেই জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে পারবেন ।

এ জন্য আমি আপনাদের সুবিধার্থে নিচে এই লিংকে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার মোবাইল অ্যাপসটি দিয়ে দিলাম। এই লিংকে ক্লিক করে অ্যাপটি আপনি প্রথমে আপনার ফোনে ইন্সটল করে নিন এবং উপরের দেওয়ার নিয়ম অনুসরণ করুন, তাহলেই আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি টি যাচাই করতে পারবেন।


জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই

জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই- জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা সম্ভব নয়।  কারণ জন্ম তারিখ দিয়ে শুধুমাত্র আপনার অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে পারবেন না, কারণ আপনার জন্ম নিবন্ধন পত্রটি যাচাই করতে বা দেখতে চাইলে অবশ্যই আপনার জন্ম নিবন্ধনের তারিখ সহ আপনার জন্ম নিবন্ধনের নাম্বারটি প্রয়োজন পড়ে থাকবে।


এজন্য অবশ্যই অনলাইনে আপনার জন্ম নিবন্ধন এর আপডেট বা যেকোনো ধরনের কার্যক্রম করতে চাইলে, প্রথমে আপনাকে যেটি করতে হবে তা হচ্ছে, আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি এবং আপনার জন্ম নিবন্ধনের থাকা আপনার জন্ম তারিখটি অবশ্যই প্রয়োজন পড়ে থাকবে।


জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট

জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট করার জন্য, প্রথমে আপনার হোমস্ক্রীনে আপনার জন্ম নিবন্ধন কপিটি ওপেন হলে, আপনি আপনার কম্পিউটারের কীবোর্ড থেকে(Ctrl+P) প্রেস করবেন এবং সেখান থেকে দেখতে পাবেন পিডিএফ (pdf)ফাইলটি পিন্ট আকারে প্রিভিউ(Preview) দেখাচ্ছে, সেখান থেকে আপনি ওকে অপশনে ক্লিক করলেই আপনার জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট হয়ে যাবে।জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট

জন্ম নিবন্ধন সনদ  ডাউনলোড

জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার প্রকৃতপক্ষে এই ওয়েবসাইটের কোথাও কোনো এক্সট্রা বা অতিরিক্ত আকারে কোন অপশন যুক্ত করা আপাতত নেই


তবে আপনি চাইলে আমার দেওয়া এই নিয়ম অনুসরণ করে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র টি ডাউনলোড করে আপনার কম্পিউটারে অথবা মোবাইলে রেখে দিতে পারেন।



এর জন্য আপনাকে প্রথমে যেটি করতে হবে আপনার সনদপত্র টি যখনই আপনার হোমস্ক্রীনে ওপেন হয়ে যাবে, তখন আপনি আপনার কম্পিউটারের থেকে Ctrl+P প্রেস করলে একটি উইন্ডো দেখতে পাবেন।


সেখান থেকে আপনি আপনার জন্ম সনদ কপিটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।


জন্ম নিবন্ধন সংশোধন

অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করা খুব সহজ।সেজন্য প্রথমে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে, উপরের দেওয়া অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই এর নিয়ম অনুসারে প্রথমে ঐ ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন, এবং সেখানে আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে আপনি আপনার প্রোফাইলে প্রবেশ করবেন।জন্ম নিবন্ধন সংশোধন

এরপরে আপনার সামনে আপনার জন্ম নিবন্ধন  চলে আসলে, তাদের দেওয়া নিয়ম অনুসরণ করে এডিট অপশনে গিয়ে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধনের কারেকশন করে নিতে পারবেন।


এছাড়াও আপনি যদি জন্ম নিবন্ধন সংশোধন সম্পর্কে ছবিসহ step-by-step বিস্তারিত দেখতে এবং জানতে সে ক্ষেত্রে আমাদের দেওয়া এই লিংকে ক্লিক করে দেখে আসুন।


জন্ম নিবন্ধন সংশোধন যাচাই

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হলে আবেদনের একটি কপি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রেজিস্ট্রার অফিসে জমা দিতে হবে। নথি যাচাই করার পরেই আপনার তথ্য সংশোধন করা হবে।


আপনি অনলাইনে এটি সংশোধন করা হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করতে পারেন। কিভাবে করবেন?


সাধারণভাবে জন্ম নিবন্ধন পরীক্ষা করার –everify.bdris.gov.bd এ যান। আপনি জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং জন্ম তারিখ দিয়ে চেক করতে পারেন। সংশোধন করা হলে, আপনি পর্দায় সংশোধিত তথ্য দেখতে পাবেন। আপনি চাইলে আপনার মোবাইলেও চেক করতে পারেন।


নাম দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই

নাম অনুসারে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার সুযোগ শুধুমাত্র ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনে করা যেতে পারে। অনলাইনে নাম দিয়ে জন্ম সনদ যাচাই করার সুযোগ নেই সাধারণ মানুষের জন্য।


জন্ম নিবন্ধন হারিয়ে গেলে এবং আপনার নিবন্ধন নম্বর জানা না থাকলে আপনি সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ থেকে আপনার নাম দিয়ে অনুসন্ধান করে নিবন্ধন নম্বরটি জানতে পারবেন।


নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন

নতুন জন্ম নিবন্ধন করা খুবই সহজ এখন আপনি চাইলে ঘরে বসে খুব সহজে অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করতে পারবেন।


জন্ম এবং মৃত্যু আইন অনুসারে 2004 সাল থেকে শিশু জন্মের 45 দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক।


তবে কোনো ক্ষেত্রে যদি আপনি 45 দিনের মধ্যে আপনার অথবা আপনার সন্তানের জন্ম নিবন্ধন না করে থাকেন তাহলে আমার পরামর্শ থাকবে অবশ্যই আপনি অথবা আপনার শিশুকে পাঁচ বছরের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করিয়ে নিন।


অন্যথায় জন্মনিবন্ধন যদি পাঁচ বৎসরের অথবা 45 দিনে রুদ্ধ হয়ে যায় তাহলে আপনার অবশ্যই অতিরিক্ত অনেক ধরনের প্রয়োজনীয় কাগজ এর প্রয়োজন পড়ে থাকবে।


আমাদের মধ্যে অনেকেই জানেনা আগের যে অনলাইনে ওয়েবসাইটটি সরকারিভাবে জন্ম নিবন্ধন করার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতো সেটি এখন আর প্রযোজ্য নয় ।এজন্য আমাদের দেওয়া লিঙ্ক থেকে আপনি আপনার অথবা আপনার সন্তানের জন্ম নিবন্ধন করার জন্য এই ওয়েব সাইটটি ভিজিট করুন।


এরপরে আমাদের দেওয়া লিঙ্ক থেকে আপনি জন্ম নিবন্ধন কিভাবে আবেদন করবেন তা step-by-step পিকচার সহজে নিয়ম অনুসরণ করার কথা বলা হয়েছে সে নিয়ম অনুসরণ করে আপনি আপনার সন্তানের জন্ম নিবন্ধন আবেদন করে নিন।


জন্ম নিবন্ধন হারিয়ে গেলে করণীয়

আমরা অনেকেই আমাদের জন্ম নিবন্ধন অথবা আমাদের সন্তানের জন্ম নিবন্ধন যদি হারিয়ে ফেলি, সে ক্ষেত্রে অনেক চিন্তিত হয়ে পড়ে এবং আপনার জন্মনিবন্ধন নাম্বার থাকলে খুব বেশি চিন্তার কোন কারণ নেই।তবে জন্ম নিবন্ধন যদি নাম্বার আপনার কাছে না থেকে থাকে তাহলে বাড়তি ঝামেলা হবে।


জন্ম নিবন্ধন হারানো অথবা চুরি হয়ে গেলে নিবন্ধন নাম্বার এবং জন্ম তারিখসহ অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন পুনর্মুদ্রণ অর্থাৎ নিবন্ধন প্রতিলিপির মাধ্যমে আবেদন করা যায়।


অর্থাৎ আপনার জন্ম নিবন্ধন যদি হারিয়ে যায় তাহলে অনলাইনের মাধ্যমে পেতে হলে অবশ্যই আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি প্রয়োজন পড়ে থাকবে।


এরপরে আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার দিয়ে আবেদন করা হয়ে গেলে আপনার একটি আবেদন কপি সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ পৌরসভা সিটি কর্পোরেশন অফিসে জমা দিতে হবে।


সবকিছু সঠিকভাবে জমা দেওয়া হয়ে গেলেই সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ থেকে কিছুদিনের মধ্যে আপনার জন্ম নিবন্ধন কঁপি আবার দিয়ে দিবে আপনাকে।


জন্ম নিবন্ধন হারিয়ে গেলে কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের এই লিংকে ক্লিক করুন।


 জন্ম নিবন্ধন নতুন লিংক

আমি ইতিপূর্বে আমাদের পোস্টের উপরে আলোচনা করেছি, জন্ম নিবন্ধন করার জন্য আগে যে ওয়েবসাইটটি সরকারিভাবে পরিচালিত হচ্ছিল, সেটি এখন আর বাংলাদেশ পরিচালিত হয় না। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন করার জন্য জন্ম নিবন্ধন এর নতুন লিংকটিতে ভিজিট করতে হবে।


জন্ম নিবন্ধন এর নতুন লিংক–Click here


জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

বর্তমান জন্ম নিবন্ধন যাচাই অ্যাপস কোনটি?


ডিজিটাল বর্তমান জন্ম নিবন্ধন যাচাইয়ের নতুন apps/ সার্ভার হচ্ছে everify.bdris.gov.bd


আমি কিভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন দেখতে পারি?


অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন দেখতে, আপনাকে আপনার ১৭  সংখ্যার জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং জন্ম তারিখ দিয়ে verify.bdris.gov.bd-এ যাচাই করতে হবে। তথ্য সঠিক হলে আপনি স্ক্রিনে আপনার নিবন্ধনের তথ্য দেখতে পাবেন।


জন্ম নিবন্ধন কোথায় করতে হয়?


ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের অফিসে জন্ম নিবন্ধন করতে হয়।


কখন জন্ম নিবন্ধন করতে হবে?


সাধারণত শিশুর জন্মের 45 দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করা ভাল। তবে 5 বছরের মধ্যে সন্তানের জন্ম নিবন্ধন করা সুবিধাজনক। যদি আপনার বয়স তার থেকে বেশি হয় তবে আপনাকে অনেক প্রয়োজনীয় নথিপত্র দিতে হবে যা খুবই ঝামেলার।


জন্ম নিবন্ধন কি দুবার করা যাবে?


না। দ্বিতীয়বার জন্ম নিবন্ধন করা যাবে না। সার্ভারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডুপ্লিকেট এন্ট্রি দেখাবে।




কোন মন্তব্য নেই

Flashworks থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.